কার্যকারিতা:
- এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং পরিবেশবান্ধব।
- সরিষার খৈলে অন্য কোনো ক্ষতিকর উপাদান থাকে না।
- এটি গাছের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন, পটাশিয়াম এবং অন্যান্য উপাদান সরবরাহ করে।
- ফুল, ফল ও গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বাড়ায়।
ব্যবহারের উপায়:
১. সরাসরি মাটিতে প্রয়োগ:
খৈলকে ভেঙ্গে ভালোভাবে গুড়ো করে নিন। গাছের গোড়া থেকে প্রায় অর্ধ মিটার দূরে মাটিতে মিশিয়ে দিন।
২. তরল জৈব সার হিসেবে ব্যবহার:
উপকরণ:
- সরিষার খৈল
- ঢাকনাসহ প্লাস্টিকের বালতি
- কাঠি নাড়ানোর জন্য
- পানি
- সামান্য ইউরিয়া (ঐচ্ছিক)
প্রস্তুতি ও ব্যবহার:
- খৈলটি ভালোভাবে নাড়ে একটি লিটার তরলের সঙ্গে ১০-১২ লিটার পানি মেশান।
- মিশ্রণটি মাটিতে ঢালুন যাতে মাটি ভালোভাবে ভিজে যায়।
- ১৫-২০ দিনের ব্যবধানে গাছের চাহিদা অনুযায়ী সার ব্যবহার করুন।
- সার দেওয়ার ২-৩ দিন পর মাটি আলতো করে খুঁচিয়ে দিন।
- সার দেওয়ার সময় বিকেলের দিকে দিন; দুপুরের রোদে দেওয়া ঠিক নয়।
সংরক্ষণ পদ্ধতি:
- যদি ব্যবহার করার পর তরল সার বাকি থাকে, তবে ঢাকনা দিয়ে বালতিতে সংরক্ষণ করুন।
- তিন মাসের বেশি রাখার চেষ্টা করবেন না, কারণ এতে এসিডের মাত্রা বেড়ে গাছের ক্ষতি হতে পারে।
- সবচেয়ে ভালো হয়, প্রয়োজন মতো তৈরি করে একবারেই ব্যবহার করা।
Add your review
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Please login to write review!
Looks like there are no reviews yet.